• 1

বসন্ত কীভাবে আসে......

null says: null

বসন্ত কীভাবে আসে ?
---------------------------------
তা বসন্ত নিয়ে তো অনেক কিছুই তো লিখেছি, বার বার। কবে লেখা 'বসন্তের ভিসা পাসপোর্ট' লেখাটি নিয়ে এখনও কোন কোনও বন্ধু তাঁদের ভালো লাগা জানিয়ে যান। এ সব দেখে বলা যায়, ভালোবেসে দেখিয়াছি বসন্তঋতুরে, দূরে গিয়ে দেখিয়াছি বসন্তঋতুরে, ঘৃণা করে.... না ঘৃণা করে দেখি নাই বসন্তঋতুরে, কোনওদিন।

তবু সে মাথার চারিপাশে .....

--------------------------------------
যদিও আমার প্রিয় ঋতু বর্ষা, আমার জন্মঋতুও বটে, অনেক বেশি লেখা আদায় করেছে আমার থেকে, অনেক বেশি আনন্দ আর আত্মীয়তাও অনুভব করি তার সঙ্গে। কিন্তু বসন্তের প্রতি অন্য টান। বহুদিন আগে একটি বিবাহের আমন্ত্রণলিপি পাঠিয়েছিলুম বন্ধুদের। যার উপরে লেখা ছিলো শুধু, " ...সবিতা, মানুষজন্ম আমরা পেয়েছি কোনও এক বসন্তের রাতে...." কেউ বুঝেছিলেন। কেউ জিগিয়েছিলেন, তোর উড বি বৌয়ের নাম কি 'সবিতা'। যখন বলি, 'না'। তখন কেউ কেউ সাবধান করে দেন, দেখিস, সব কিছু নিয়ে পাকামি করিস না। এসব সবিতাটবিতাদের নিয়ে কাব্য করতে গিয়ে হততড় সে ফেঁসে যাবি। বৌ জান কেরোসিন করে দেবে। ভাবি, 'সবিতা'  থাকুক না থাকুক, বসন্ত আসুক না আসুক, আমাদের জীবনে কেরোসিনের বিপুল ভূমিকা, রেশনকার্ডের তোয়াক্কা করেনা।
----------------------------------------
সেই কোন কাল থেকে কবিশিল্পীরা বসন্তঋতুর গুণগান গেয়ে গেছেন। জানিনা এন্ডোক্রিনোলজিস্টরা এই নিয়ে কী বলেছেন, তবে হর্মোন তো নিশ্চয় তার ভূমিকা যথাযথ পালন করে যায়। প্রাণ উতল তো হয় সবারই, মনও ভাসে এপার ওপার। ফুল ফোটে অনন্ত উৎসাহে, আবির ওড়ে, আশ্লেষ জাগে, আসক্তি বেড়ে ওঠে রক্তমাংসে। বর্ষার আসার পদধ্বনি শোনা যায়। বসন্ত আসে শব্দহীন, মুখচোরা কিশোরীর মতো। ফিরে যায়, ফিরে ফিরে চায়। রুদ্রপলাশ, অর্ঘপলাশ, রক্তশিমুল, শুকনো পাতা ঝরে পড়ার শব্দভাসান।
---------------------------------------
এক কুড়ি বারো.... খুব একটা অল্প সময় নয়। তবু তেমন লম্বা তো লাগেনা। জিন্দগি বড়ি হোনি চাহিয়ে.....ইত্যাদি। বহিরঙ্গে ব্যতিক্রম বলতে একজন সিঁদুর পরা শুরু করেছিলেন, অন্যজনের জন্য ছিলো  পিলিয়নে একজন স্থায়ী সওয়ার। অর্থকে নিরর্থক মনে হওয়ার দিন ফুরিয়েছিলো। কিন্তু সত্যিই কি তাই? সময় মানে শুধু বালিয়াড়ির উপর টায়ারের দাগ, রাতের জোয়ার এসে আবার নতুন জমি তৈরি করে দেয়, রোজ।
-------------------------------------
দিনগুলো ঝরে পড়ে হলুদ পাতার মতন। আবার একটা ১০ই মার্চ, শেষ ফাল্গুনে সাজানো কচি পাতার চালচিত্র। আবার  বসন্তে সেই নিরন্তর আকুলতার বাউল গান,
-সেই ডালে ফুল ফুটলো কি গো, ওগো কও ফুটলো কতো?


চলো, জিত হি লেঙ্গে বাজি হম তুম.....

says:
হিমাদ্রী বা:--দারুন---হ্যাপ্পী অ্যানিভারসারি--শিবু দা ও বৌদি---
Mar 9 2016 8:42 PM Speak
says:
ঝিনুক ওরে ন্না রে .... বাধাই হো‚ বিহারীবাবু| উজাড় করা শুভেচ্ছা রইল‚ আরো অনেক কুড়ি‚ কুড়ি পার হয়ে যাক এমনি করে ফুল ফুটিয়ে| বসন্ত চিরস্থায়ী হোক-----
Mar 9 2016 8:45 PM Speak
says:
মুনিয়া হাউ রোম্যান্টিক!
অনেক শুভেচ্ছা রইলো শিবাংশু দা আর বৌদি|
বসন্ত এসেছে‚ এবার পর্ণা আসুক..|আমেন!
Mar 10 2016 2:25 PM Speak
says:
James শ্রাবণ ও শ্রাবণী'র জন্য একটি তরকারী কর্তনকারী ছুরিকা ক্রয় করিলাম‚ বি-বার্ষিকীর উপহারের নিমিত্ত| সাক্ষাতে প্রদেয়! অধম না পারে কবিতা লিখিতে‚ না পারে গারে গাহিতে গান|
কিন্তু হায়‚ মালকীন তো দাসদাসী পরিবৃতা‚ ছুরিকায় তাহার কিবা প্রয়োজন‚ তবে কি একটি কবিতা? কে দিবে তাহার যোগান‚ দাদুর ছিল বাঁধা কবি নিবারণ চক্রবর্তী‚ আই নীড a চক্রবর্তী!
Mar 10 2016 9:30 PM Speak
says:
মুনিয়া এই দুনিয়ায় সবই আনফেয়ার‚ নয়ত জন্মদিন‚ বিবাহবার্ষিকী কি আর আমাদের আসেনা বছরে একবার? নাকি আমরা রান্নাও করিনা? কিন্তু লেখক‚ শিল্পীরা ছাড়া সাধারণ মানুষের ভাগ্যে হাতীর দাঁতের হাতলওয়ালা ছুরি (ছোঁড়া হলেও মন্দ হতনা) কোথায়?😔
Mar 10 2016 10:30 PM Speak
says:
James আগে তো invi তারপরেই না  উপহার| অযাচিত উপহারে আমায় কাঠগড়ায়  দাঁড় করান আর কি! নো মোর গো ইং টু বেলতলা!
Mar 11 2016 1:09 AM Speak
undefined says: undefined

আরো পড়ুন